ভারতে, দিল্লি মেট্রোপলিটন বিশ্ববিদ্যালয়ে, একটি ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছিল যা আবারও সমাজকে হতবাক করে দেয় এবং প্রতিবাদগুলির একটি তরঙ্গ সৃষ্টি করে। চারজন অজানা পুরুষ শিক্ষাগত সুবিধার অঞ্চলে একজন মহিলা ছাত্রকে আক্রমণ করেছিলেন, তাকে একটি নির্মাণ সাইটে টেনে নিয়ে যান।

এনডিটিভির মতে, আক্রমণকারীরা মেয়েটির পোশাক ছিঁড়ে তাকে ধর্ষণ করার চেষ্টা করেছিল। ভুক্তভোগী অলৌকিকভাবে পালিয়ে যায় এবং পরে পুলিশকে জানায়।
আক্রমণটি হয়রানির আগে হয়েছিল: সময়ের সাথে সাথে মেয়েটি যৌনতার জন্য জিজ্ঞাসা করে ইমেল পেয়েছিল। ঘটনার পরে, একটি ফৌজদারি মামলা খোলা হয়েছিল; বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা প্রহরী সহ বেশ কয়েকটি লোক সন্দেহের মধ্যে রয়েছে। বাকি তিনটি আক্রমণকারীদের পরিচয় এখনও অজানা।
এই গল্পটি কেবল অপরাধের বর্বরতার কারণে নয়, সরকারের প্রতিক্রিয়ার কারণেও অনুরণিত হয়। শিক্ষার্থীদের মতে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মীরা এই ঘটনাটি গোপন করার চেষ্টা করেছিলেন। ভুক্তভোগীকে প্রমাণ ধ্বংস করার জন্য গোসল করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল, যার ফলে ধার্মিক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছিল।
কেবল মেয়ের বন্ধুরা পুলিশ এবং ডাক্তারদের ডেকেছিল। ফলস্বরূপ, শিক্ষার্থীরা একটি পুঙ্খানুপুঙ্খ এবং স্বচ্ছ তদন্তের দাবিতে এবং প্রতিষ্ঠানের দেয়ালের মধ্যে প্রকৃত সুরক্ষার আহ্বান জানিয়ে বেরিয়ে এসেছে।